Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে পূঙ্গার্ণ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গুবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ বিনির্মানে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে রুপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের নিমিত্ত বাংলাদেশকে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়ার প্রয়াস নিয়ে নিরালসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রুপকল্প ২টি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে তিনি ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট ব্যবস্থাকে সহজীকরণের উপর গুরুত্ব দেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওইকান্তিক প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে ২০১০সালে বাংলাদেশে মেশিন রিডাবল পাসপোর্ট (এমআরপি) এন্ড মেশিন রিডাবল ভিসা (এমআরভি) প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি বলেন আমার দেশের অধিক জনবল আমার জনশক্তি। তাই তিনি অধিক জনবলকে জনশক্তির হাতিয়ার স্বরুপ দেশে ও বিদেশে উপযুক্ত নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত ও অবাধ চালাচলের ক্ষেত্র ও নির্বাচনের ইস্তিহার বাস্তয়নে বাংলাদেশে একটি আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ং ক্রীয় বর্ডার ব্যবস্থাপনা চালু করে।  এ আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন ই-পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হওয়ায়  সরকারের স্মাট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে।  

ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ং ক্রীয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা সম্পাদনে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কুড়িগ্রাম-এ নিন্মরুপ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে-

ক) সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিয়মিত যোগাযোগ করে সাধারণ জনগনকে অধিকতর সুযোগ তৈরি করা;

খ) অফিসে সেবা প্রদান ব্যবস্থাপনায় সুফল আনার জন্য কিউ- ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা চালু করা; গ) পাসপোর্ট সেবা কার্যক্রম আরও দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করার জন্য আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে নানাবিধ পরিকল্পনা গ্রহণ করা;

ঘ) ‘পাসপোর্ট নাগরিক অধিকার; সর্বাত্মক সেবাই অঙ্গিকার’- এই মূলমন্ত্র ধারণ করে ই-পাসপোর্ট প্রদানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে মানুষের সেবায় অত্রাফিস সদা-সর্বদাই নিয়োজিত।

ঙ) সরকারের জাতীয় শুদ্ধাচার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে অধিকতর গুরুত্ব আরোপ/সজাগ থাকা।