Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

স্বাধীনতাত্তোর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭৩ সালে পূর্ণাঙ্গ রূপে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকায় অবস্থিত অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়সহ ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা অফিস সমন্বয়ে কার্যালয়ের সংখ্যা হয় ৬ (ছয়)টি। ২০১০ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে।ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি (আইসিএও) এর গাইডলাইন এর সাথে সঙ্গতি রেখে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) ও মেশিন রিডেবল ভিসা (আমআরভি) প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমান সরকার ইমিগ্রেশন ‍ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সকল উদ্যোগকে ডিজিটাল কার্যক্রমে রুপান্তরিত করেছে।দেশের অভ্যন্তরে ৬৪ টি জেলায় ৭১ টি পাসপোর্ট অফিস হতে পাসপোর্ট প্রদান-করন হচ্ছে।এ ছাড়াও ৩৩  ইমিগ্রেশন চেক পোস্ট , বিদেশস্থ ৭৫ টি বাংলাদেশ মিশনের পাসপোর্ট ও ভিসা উইং এর মাধ্যমে পাসপোর্ট,ভিসা ও ইমিগ্রেশন সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।বর্তমান সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য হচ্ছে জেলায় জেলায় পাসপোর্ট অফিস স্থাপন। এর মধ্যে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কুড়িগ্রাম একটি। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে এর কার্যক্রম শুরু হয়।অফিস স্হাপনের পর অত্র অফিস হতে হাতে লেখা বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট ও বাংলাদেশ বিশেষ পাসপোর্ট প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে  ২০১০ সাল হতে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) প্রদান করা হয়।২২ জানুয়ারী ২০২০ সাল হতে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।এতে সেবার মান অনেক সহজ, নিরাপদ হয়রানিমুক্ত হয়েছে।বর্তমানে এই অফিসের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার ১১ (এগারো)টি থানার জনগণের মধ্যে ই-পাসপোর্ট  সেবা প্রদান করা হচ্ছে।৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত এই অফিসের মাধ্যমে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট ৪০,০০০টি ,বিশেষ পাসপোর্ট ২৫০০ টি  ও ৪২,০০০ টি ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়েছে।